বাংলাদেশের বঙ্গোপসাগরে ২০মে হতে ২৩জুলাই পর্যন্ত মোট ৬৫দিনের জন্য সকল ধরনের মাছ ধরাতে নিষেধাঙ্গা দিয়েছে বাংলাদেশ সামুদ্রিক মৎস দপ্তর। সেই নিষেধাঙ্গা অমান্য করে ১২জুলাই ১৫টি মাছ ধরার বোর্ট নিয়ে মাছ ধরছিলো স্থানীয় জেলেসহ প্রভাবশালী একটি মহল। অবৈধভাবে মাছ ধরার খবর পেয়ে সামুদ্রিক মৎস দপ্তর ও নৌ পুলিশের কর্মকর্তারা অভিযান পরিচালনা করে। অভিযান পরিচালনা করতে পতেঙ্গা মৎসজীবি সমবায় সমিতির সাধারণ সম্পাদক হাজী মোঃ আলী ওসমানের কাছ থেকে একটি বোর্ড ব্যবহার করে প্রশাসন। অভিযান পরিচালনা করে ১৫টি মাছ ধরার বোর্ড, ১২০ কেজি ইলিশ মাছ , ৩০লক্ষ টাকার অবৈধ মাছ ধরার জাল ও অবৈধ আহরন কারী ১৫জন জেলে আটক করে আইন শৃংখলা বাহিনী। (ফুটেজ গ্যাপ মাছ ও আসামী) জব্দকৃত ইলিশ মাছ নিলামের মাধ্যমে স্থানীয় মৎস ব্যবসায়ী ঠিকাদারদের কাছে বিক্রয় করা হয়।
আটককৃত ১৫জেলেকে ১০হাজার টাকা করে জরিমানা করেন চট্টগ্রাম আগ্রাবাদ সামুদ্রিক মৎস দপ্তরের উপ-পরিচালক মোঃ আব্দুর রউফ।
অভিযান পরিচালনা শেষে মোঃ আব্দুর রউফ সাংবাদিকদের জানায়
এই দিকে সরকারি কাজে বোর্ড দিয়ে সহায়তা করায় মোঃ ইলিয়াস গাভী, জাহাঙ্গীর আলম, জসিম, রুস্তম নামের ব্যক্তিরা বিভিন্ন হুমকি দিচ্ছে বলে অভিযোগ করেন হাজী মোঃ আলী ওসমান
আলী ওসমানের অভিযোগের বিষয়ে জানতে কথা হয় অভিযান পরিচালনা করা পুলিশ কর্মকর্তার সাথে
সদরঘাট নৌ থানার অফিসার ইনচার্জ মোঃ মিজানুর রহমান অভিযোগের বিষয়টি গুরুত্ব দিয়ে দেখা হবে বলে মুঠোফোনে জানায় (কল রেকর্ড) অভিযোগের বিষয়ে মুঠোফোনে কথা হয় অভিযুক্ত ইলিয়াস গাভী’র সাথে তিনি জানায় (কল রেকর্ড) অসুস্থ্যতার কথা বলে ফোন রেখে দিলে পরবর্তীতে ফোন করেও ইলিয়াসের সাথে আর যোগাযোগ করা সম্ভব হয়নি। এই দিকে স্বামী ও ছেলেকে মেরে ফেলার হুমকি পেয়ে প্রশাসনের হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন আলী ওসমানের স্ত্রী