সরকার চাইলে, দেশের সব লঞ্চকে করোনা আক্রান্তদের জন্য আইসোলেশন সেন্টার ও হাসপাতাল হিসেবে ব্যবহার করতে পারবে। লঞ্চ মালিকদের সাথে বৈঠকের পর এমন তথ্য জানালেন নৌ পরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী। নৌ খাতের সুরক্ষায় লঞ্চ মালিক ও শ্রমিকদের জন্য প্রণোদনার বিষয়টি সরকার বিবেচনা করছে বলেও জানান তিনি। সকালে রাজধানীর বিআইডব্লিউটিএ’র টার্মিনাল ভবনের সভাকক্ষে এসব কথা বলেন তিনি।
বৈশ্বিক মহামারী করোনা ভাইরাসের সংক্রমন ঠেকাতে এরই মধ্যে সরকার ঘোষিত সাধারণ ছুটি ১১ এপ্রিল পর্যন্ত বাড়ানো হয়েছে। এমতবস্থায় দেশের লঞ্চ মালিক ও শ্রমিকদের স্বার্থ সুরক্ষায় লঞ্চ মালিক সমিতির সাথে মতবিনিময় সভার আয়োজন করে নৌ পরিবহন মন্ত্রণালয়।
এতে দেশে করোনা সংক্রমন ঠেকাতে সরকারের সব সিদ্ধান্ত মেনে চলার সম্মতি জানিয়ে লঞ্চ মালিক সমিতির নেতারা– লঞ্চ মালিক ও শ্রমিকদের নিরাপত্তা প্রদান ও এই খাত রক্ষায় সরকারের সহযোগিতা প্রত্যাশা করেন।
নৌ পরিবহন সচিব ও বিআইডব্লিউটিএ’র চেয়ারম্যান লঞ্চ মালিক ও শ্রমিকদের সব ধরণের সহযোগিতার আশ্বাস দেন।
ভক্সপপ:
সভায় নৌ পরিবহন প্রতিমন্ত্রী, দেশের এই দুর্যোগ ও ক্রান্তিকালে বসে থাকা লঞ্চগুলোকে আইসোলেশন সেন্টার ও হাসপাতাল হিসেবে ব্যবহারের প্রস্তাব উত্থাপন করলে সম্মতি দেন সংশ্লিষ্টরা।
সিংক: খালিদ মাহমুদ চৌধুরী, নৌ-পরিবহন প্রতিমন্ত্রী
নদীপথে দেশের ৩৫ শতাংশ যাত্রী ও ৯০ শতাংশ পণ্য পরিবহন হয় জানিয়ে এই খাতের সুরক্ষায় বিশেষ প্রণোদনা দেয়ার বিষয়টি সরকারের বিবেচনায় রয়েছে বলে আশ্বাস দেন খালিদ মাহমুদ চৌধুরী।
আপস